Tuesday 3 December 2024




সর্বশেষ













বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত কারার দাবীতে প্রতিবাদ মিছিল সি পি এম এর

উত্তরের হাওয়া, ২ডিসেম্বর: বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত কারার দাবীতে ও লাগাতার নির্যাতন বন্ধের দাবিতে CPI (M) দিনহাটা ডাকে প্রতিবাদ মিছিলে। প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবন থেকে চওড়াহাট বাজার হয়ে সাহেবগঞ্জ রোড হয়ে চৌপথীতে শেষ হয়। উপস্থিত ছিলেন সি পি আই (এম) জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য প্রবীর পাল, জেলা কমিটি সদস্য শুভ্রালোক দাস, সুজাতা চক্রবর্তী, দিনহাটা এরিয়া সম্পাদক জয় চৌধুরী, ভেটাগুড়ি - নিগমনগর এরিয়া সম্পাদক উৎপল আচার্য্য, বামনহাটা এরিয়া দেবেন বর্মন, বর্ষিয়ান পার্টি নেতৃত্ব ইনসাফ উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।

Monday

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত কারার দাবীতে প্রতিবাদ মিছিল সি পি এম এর

Monday : উত্তরের হাওয়া, ২ডিসেম্বর: বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত কারার দাবীতে ও লাগাতার নির্যাতন বন্ধের দাবিতে CPI (M) দিনহাটা ডাকে প্রতিবাদ মিছিলে। প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবন থেকে চওড়াহাট বাজার হয়ে সাহেবগঞ্জ রোড হয়ে চৌপথীতে শেষ হয়। উপস্থিত ছিলেন সি পি আই (এম) জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য প্রবীর পাল, জেলা কমিটি সদস্য শুভ্রালোক দাস, সুজাতা চক্রবর্তী, দিনহাটা এরিয়া সম্পাদক জয় চৌধুরী, ভেটাগুড়ি - নিগমনগর এরিয়া সম্পাদক উৎপল আচার্য্য, বামনহাটা এরিয়া দেবেন বর্মন, বর্ষিয়ান পার্টি নেতৃত্ব ইনসাফ উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।

2024-12-02

মহিলাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে পাঁচ দফা দাবিতে মহকুমা শাসকের কাছে ডেপুটেশন সারা ভারত গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতির

Friday : উত্তরের হাওয়া, ২৯ নভেম্বর: সারা ভারত গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতি, দিনহাটা লোকাল কমিটি, মহিলাদের জ্বলন্ত সমস্যা গুলো মধ্যে অন্যতম লক্ষীর ভান্ডারের অর্থ তসরুপ ও আবাস যোজনায় দূর্নীতি, মহিলাদের নিরাপত্তা সহ পাঁচ দফা দাবী দিনহাটা মহকুমা শাসকের নিকট ডেপুটেশন প্রদান করলো। দাবী সমূহ - ১) সমস্ত লক্ষীর ভান্ডারে বেনাফিশিয়ারির তালিকার সাথে অ্যাকাউন্ট নাম্বার, আধার নাম্বার যাচাই করেই ভাতা প্রদান করতে হবে, যাতে কোন মহিলা বঞ্চিত না হয় । ২) বার্ধক্য ভাতা ও বিধবা ভাতা জন্য যারা যোগ্য, তাদের অঞ্চল ওয়ারি তালিকা তৈরি করে ভাতা প্রদান করতে হবে। প্রয়োজনে অঞ্চল স্তরে বিশেষ সার্ভে করে বার্ধক্য ভাতা ও বিধবা ভাতার নামের তালিকা প্রস্তুত করতে হবে ও অবিলম্বে ভাতা প্রদান করতে হবে। ৩) সমস্ত গরিব মানুষকে আবাস যোজনা আওতায় আনতে হবে। সার্ভের নামে দলবাজি বন্ধ করে বাস্তব পরিস্থিতি ভিত্তিতে পাঁকা বাড়ি যাদের আছে তাদের ও অযোগ্যদের তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে ও যোগ্যদের নাম যুক্ত করতে হবে আবাস তালিকায়। যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও যাদের নাম আবাস তালিকা থেকে বাদ পরেছে, তাদের আবেদনের সুযোগ দিয়ে, পুন:রায় সার্ভে করে স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। ৪) মহিলাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পুলিশ প্রশাসনকে আরো সক্রিয় করতে হবে। দিনহাটা মহিলা থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে মহিলাদের দীর্ঘ সময় ধরে বসিয়ে রাখা চলবে না। ৫) দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে, অবাঞ্চিত বহিরাগতদের আনাগোনা বন্ধ করতে হবে ও দালাল চক্র নির্মূল করে পরিষেবার মান উন্নয়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ডেপুটেশন জমা দেওয়ার পর মহিলা নেতৃত্বরা হুঁশিয়ারি দেন দাবিগুলো বিষয় পদক্ষেপ গ্রহণ না হলে আগামী দিনের বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলবে। উপস্থিত ছিলেন সরা ভারতের গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতির জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য সুজাতা চক্রবর্তী, মহিলা আন্দোলনের বর্ষিয়ান নেত্রী বাসন্তী বর্মন, দেবযানী মিত্র, সুদেবী সরকার, মুক্তা রায় প্রমুখ।

2024-11-29

বিবাহ আসরে ফাঁসির ঘাটে সড়ক সেতুর দাবি তুলল জয়ন্ত

Wednesday : উত্তরের হাওয়া, ২৭নভেম্বর: কোচবিহার শহরের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত ফাঁসিরঘাটে সড়ক সেতুর দাবি এবার বিবাহের আসরে উঠলো। জয়ন্ত বর্মন, পিতা দিলীপ বর্মন। জয়ন্তর ঠিকানা শিয়ালদহ প্রথম খন্ড, রাশি ডাঙ্গা ২, কোচবিহার ১ নং ব্লক, কোচবিহার। ওনার বিবাহিত জীবনে প্রবেশ উপলক্ষে অতিথি আপ্যায়ন অনুষ্ঠান ছিল ২৬ নভেম্বর মঙ্গলবার। বিবাহ জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই বিবাহ নামক অধ্যায় যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমন গুরুত্বপূর্ণ কোচবিহারের জন-জীবনে ফাঁসিরঘাটে সড়ক সেতুর গুরুত্ব। হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন এই ফাঁসির ঘাট দিয়ে পারাপার করে শহরে প্রবেশ করে ‌। বছরের অধিকাংশ সময় প্রতিকূল জলস্রোতের কারণে এই নৌকা ঘাটে পারাপার বন্ধ থাকে। শীতের সময় সাঁকোর বন্দোবস্ত হয় বটে তবে তা হয় খরচ সাপেক্ষ ও ঝুঁকিপূর্ণ। জয়ন্ত বর্মন দীর্ঘদিন থেকেই ফাঁসিরঘাট সেতু আন্দোলন কমিটির সঙ্গে যুক্ত। গত ২০২৩ সালে সেতুর দাবিতে ইনি ব্যাঙ্গালোর থেকে সাইকেল চালিয়ে তিন হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে কোচবিহার শহরে এসে পৌঁছেছিলেন। বিবাহের অতিথি আপ্যায়ন অনুষ্ঠানে শত শত লোকের সমাগম হবে। তাই তিনি উদ্যোগ নিয়েছেন গোটা প্যান্ডেল জুড়ে ফাঁসিরঘাটে সড়ক সেতুর দাবিতে ব্যানার ঝুলিয়ে দেওয়ার ‌। এ বিষয়ে জয়ন্ত বর্মন বলেন: এর একটাই উদ্দেশ্য, এই সড়ক সেতুর দাবি পাড়ায়-মহল্লায়, চায়ের দোকানে, বিবাহের আসরে প্রত্যেক জায়গায় জোরালো হয়ে উঠুক। দাবি যত জোড়ালো হয়ে উঠবে তত দাবির প্রতি গুরুত্ব দেবে রাজ্য সরকার। রাজ্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সব করম প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব আমরা। আমাদের দাবি একটাই ফাঁসির ঘাটে সড়ক সেতু চাই।

2024-11-27

সিপিএম এর দিনহাটা এরিয়া তৃতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত দিনহাটা শহরে

Sunday : উত্তরের হাওয়া, ১৭ নভেম্বরঃ সিপিআই(এম) দিনহাটা এরিয়া ৩ য় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো আজ দিনহাটা শহরে। কমরেড সীতারাম ইয়েচুরি ও কমরেড বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য নগর (দিনহাটা শহর) কমরেড হোসেন চন্দ্র সাহা ও কমরেড আমিনুর ইসলাম মঞ্চ,কমরেড তরুণ চন্দ্র কক্ষে।এদিন সম্মেলনের শুরুতে পতাকা উত্তোলন করেন প্রবীণ সিপিআই (এম) নেতা অমল আচার্য্য।এরপর বিদায়ী সম্পাদক প্রবীর পাল সম্পাদকীয় প্রতিবেদন পেশ করেন। উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন সিপিআই(এম) কোচবিহার জেলা সম্পাদক অনন্ত রায়।সম্মেলন থেকে দিনহাটা শহর ও ভেটাগুড়ি - নিগমনগর দুটি আলাদা কমিটি গঠন হয়।দিনহাটা এরিয়া কমিটির মোট ১৪ জনের কমিটি গঠিত হয়। নবনির্বাচিত কমিটির সম্পাদক নির্বাচিত হয় জয় চৌধুরী।ভেটাগুড়ি - নিগমনগর এরিয়া কমিটির মোট ১৭ জনের কমিটি গঠিত হয়। নবনির্বাচিত কমিটির সম্পাদক নির্বাচিত হয় উৎপল আচার্য্য।

2024-11-17

দিনহাটা

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত কারার দাবীতে প্রতিবাদ মিছিল সি পি এম এর

Monday : উত্তরের হাওয়া, ২ডিসেম্বর: বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত কারার দাবীতে ও লাগাতার নির্যাতন বন্ধের দাবিতে CPI (M) দিনহাটা ডাকে প্রতিবাদ মিছিলে। প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবন থেকে চওড়াহাট বাজার হয়ে সাহেবগঞ্জ রোড হয়ে চৌপথীতে শেষ হয়। উপস্থিত ছিলেন সি পি আই (এম) জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য প্রবীর পাল, জেলা কমিটি সদস্য শুভ্রালোক দাস, সুজাতা চক্রবর্তী, দিনহাটা এরিয়া সম্পাদক জয় চৌধুরী, ভেটাগুড়ি - নিগমনগর এরিয়া সম্পাদক উৎপল আচার্য্য, বামনহাটা এরিয়া দেবেন বর্মন, বর্ষিয়ান পার্টি নেতৃত্ব ইনসাফ উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।

মহিলাদের বিভিন্ন সমস্যা নিয়ে পাঁচ দফা দাবিতে মহকুমা শাসকের কাছে ডেপুটেশন সারা ভারত গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতির

Friday : উত্তরের হাওয়া, ২৯ নভেম্বর: সারা ভারত গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতি, দিনহাটা লোকাল কমিটি, মহিলাদের জ্বলন্ত সমস্যা গুলো মধ্যে অন্যতম লক্ষীর ভান্ডারের অর্থ তসরুপ ও আবাস যোজনায় দূর্নীতি, মহিলাদের নিরাপত্তা সহ পাঁচ দফা দাবী দিনহাটা মহকুমা শাসকের নিকট ডেপুটেশন প্রদান করলো। দাবী সমূহ - ১) সমস্ত লক্ষীর ভান্ডারে বেনাফিশিয়ারির তালিকার সাথে অ্যাকাউন্ট নাম্বার, আধার নাম্বার যাচাই করেই ভাতা প্রদান করতে হবে, যাতে কোন মহিলা বঞ্চিত না হয় । ২) বার্ধক্য ভাতা ও বিধবা ভাতা জন্য যারা যোগ্য, তাদের অঞ্চল ওয়ারি তালিকা তৈরি করে ভাতা প্রদান করতে হবে। প্রয়োজনে অঞ্চল স্তরে বিশেষ সার্ভে করে বার্ধক্য ভাতা ও বিধবা ভাতার নামের তালিকা প্রস্তুত করতে হবে ও অবিলম্বে ভাতা প্রদান করতে হবে। ৩) সমস্ত গরিব মানুষকে আবাস যোজনা আওতায় আনতে হবে। সার্ভের নামে দলবাজি বন্ধ করে বাস্তব পরিস্থিতি ভিত্তিতে পাঁকা বাড়ি যাদের আছে তাদের ও অযোগ্যদের তালিকা থেকে বাদ দিতে হবে ও যোগ্যদের নাম যুক্ত করতে হবে আবাস তালিকায়। যোগ্য হওয়া সত্ত্বেও যাদের নাম আবাস তালিকা থেকে বাদ পরেছে, তাদের আবেদনের সুযোগ দিয়ে, পুন:রায় সার্ভে করে স্বচ্ছ ও দুর্নীতিমুক্ত তালিকা প্রস্তুত করতে হবে। ৪) মহিলাদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে পুলিশ প্রশাসনকে আরো সক্রিয় করতে হবে। দিনহাটা মহিলা থানায় অভিযোগ জানাতে গেলে মহিলাদের দীর্ঘ সময় ধরে বসিয়ে রাখা চলবে না। ৫) দিনহাটা মহকুমা হাসপাতালের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত করতে হবে, অবাঞ্চিত বহিরাগতদের আনাগোনা বন্ধ করতে হবে ও দালাল চক্র নির্মূল করে পরিষেবার মান উন্নয়নে পদক্ষেপ গ্রহণ করতে হবে। ডেপুটেশন জমা দেওয়ার পর মহিলা নেতৃত্বরা হুঁশিয়ারি দেন দাবিগুলো বিষয় পদক্ষেপ গ্রহণ না হলে আগামী দিনের বৃহত্তর আন্দোলন গড়ে তুলবে। উপস্থিত ছিলেন সরা ভারতের গণতান্ত্রিক মহিলা সমিতির জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য সুজাতা চক্রবর্তী, মহিলা আন্দোলনের বর্ষিয়ান নেত্রী বাসন্তী বর্মন, দেবযানী মিত্র, সুদেবী সরকার, মুক্তা রায় প্রমুখ।

সিপিএম এর দিনহাটা এরিয়া তৃতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত দিনহাটা শহরে

Sunday : উত্তরের হাওয়া, ১৭ নভেম্বরঃ সিপিআই(এম) দিনহাটা এরিয়া ৩ য় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো আজ দিনহাটা শহরে। কমরেড সীতারাম ইয়েচুরি ও কমরেড বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য নগর (দিনহাটা শহর) কমরেড হোসেন চন্দ্র সাহা ও কমরেড আমিনুর ইসলাম মঞ্চ,কমরেড তরুণ চন্দ্র কক্ষে।এদিন সম্মেলনের শুরুতে পতাকা উত্তোলন করেন প্রবীণ সিপিআই (এম) নেতা অমল আচার্য্য।এরপর বিদায়ী সম্পাদক প্রবীর পাল সম্পাদকীয় প্রতিবেদন পেশ করেন। উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন সিপিআই(এম) কোচবিহার জেলা সম্পাদক অনন্ত রায়।সম্মেলন থেকে দিনহাটা শহর ও ভেটাগুড়ি - নিগমনগর দুটি আলাদা কমিটি গঠন হয়।দিনহাটা এরিয়া কমিটির মোট ১৪ জনের কমিটি গঠিত হয়। নবনির্বাচিত কমিটির সম্পাদক নির্বাচিত হয় জয় চৌধুরী।ভেটাগুড়ি - নিগমনগর এরিয়া কমিটির মোট ১৭ জনের কমিটি গঠিত হয়। নবনির্বাচিত কমিটির সম্পাদক নির্বাচিত হয় উৎপল আচার্য্য।

সি পি এম দিনহাটা এরিয়া সম্মেলনকে সফল করার আহ্বান জানিয়ে মশাল মিছিল

Friday : উত্তরের হাওয়া, ১৫ নভেম্বর: দিনহাটা এরিয়া ৩ য় সম্মেলনকে সফল করার আহ্বান জানিয়ে আজ মশাল মিছিল অনুষ্ঠিত হল দিনহাটা শহরে।আগামী ৪ ও ৫ ই জানুয়ারি অনুষ্ঠিত হতে চলেছে সিপিআই(এম)কোচবিহার জেলা সম্মেলন।তার আগেই আগামী ১৭ ই নভেম্বর ভারতের কমিউনিস্ট পার্টি (মার্কসবাদী) দিনহাটা এরিয়া তৃতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হতে যাচ্ছে কমরেড সীতারাম ইয়েচুরি ও কমরেড বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য নগর (দিনহাটা শহর) কমরেড হোসেন চন্দ্র সাহা ও কমরেড আমিনুর ইসলাম মঞ্চ,কমরেড তরুণ চন্দ্র কক্ষে।এই সম্মেলনের উদ্বোধন করবেন সিপিআই(এম) কোচবিহার জেলা সম্পাদক অনন্ত রায়। এই সম্মেলনকে সফল করার আহ্বান জানিয়ে আজ দিনহাটা প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবন থেকে এই মশাল মিছিল শুরু হয়ে দিনহাটা শহর পরিক্রমা করে দিনহাটা পাঁচ মাথার মোড়ে এসে শেষ হয়।এদিনের এই মিছিলে উপস্থিত ছিলেন সিপিআইএম দিনহাটা কমিটির সম্পাদক তথা জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য প্রবীর পাল,জেলা কমিটির সদস্য শুভ্রালোক দাস,মহিলা নেত্রী,দেবযানী মিত্র,মুক্ত রায়, সহ অন্যান্যরা।

সিতাই এর তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা প্রার্থী সংগিতা রায়ের মধ্যে নিজের দিদিকে খুঁজে পেলেন

Sunday : উত্তরের হাওয়া, ৩ নভেম্বেরঃ সিতাই বিধানসভা উপনির্বাচনের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সংগিতা রায় দলীয় নেতাদের সাথে ভাতৃত্বের বন্ধন মজবুত করে ভাইফোঁটা উদযাপন করেছেন, যার মধ্যে সামিল ছিলেন জেলা সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক, জেলা চেয়ারম্যান গিরিন্দ্রনাথ বর্মণ, কোচবিহার পৌরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ এবং তাঁর বিধানসভা কেন্দ্রের স্থানীয় অঞ্চল নেতারা, যাদের সাথে তিনি ভ্রাতৃসুলভ আচরণ করেছেন। রবিবার "ভাই-বোনের বন্ধন" কে সম্মান জানানোর এই তাৎপর্যপূর্ণ অনুষ্ঠানটি স্থানীয় নেতাদের একত্রিত করে, ধর্মীয় বিভেদকে অতিক্রম করে ঐক্যের প্রদর্শন করে। প্রার্থী সংগিতা সমর্থকদের কাছে স্নেহের "দিদি" নামে পরিচিত। সংগিতা রায় তাদের কপালে পবিত্র ফোঁটা দেন, তাদের প্রতি তার ভালবাসা প্রকাশ করে একটি চিঠি দেন এবং তাদের মিষ্টি খাওয়ান। দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে সংগিতা রায় চিঠিতে বলেছেন, "আজকের ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার পবিত্র দিনে, আপনার সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। আপনার আশীর্বাদ, ভালোবাসা এবং সমর্থন ছাড়া আমার আগামীর পথ সুমসৃণ হবে না। এটাই আমার পথচলার প্রেরণা।" সিতাই এখন শুধু একজন প্রার্থী নয়, সংগিতা রায়ের মধ্যে একজন দিদিকে পেয়েছে বলে মনে করছেন সিতাই এর তৃনমূল কর্মী সমর্থকরা।

কোচবিহার

বিবাহ আসরে ফাঁসির ঘাটে সড়ক সেতুর দাবি তুলল জয়ন্ত

Wednesday : উত্তরের হাওয়া, ২৭নভেম্বর: কোচবিহার শহরের প্রবেশদ্বার হিসেবে পরিচিত ফাঁসিরঘাটে সড়ক সেতুর দাবি এবার বিবাহের আসরে উঠলো। জয়ন্ত বর্মন, পিতা দিলীপ বর্মন। জয়ন্তর ঠিকানা শিয়ালদহ প্রথম খন্ড, রাশি ডাঙ্গা ২, কোচবিহার ১ নং ব্লক, কোচবিহার। ওনার বিবাহিত জীবনে প্রবেশ উপলক্ষে অতিথি আপ্যায়ন অনুষ্ঠান ছিল ২৬ নভেম্বর মঙ্গলবার। বিবাহ জীবনের এক গুরুত্বপূর্ণ অধ্যায়। এই বিবাহ নামক অধ্যায় যেমন গুরুত্বপূর্ণ তেমন গুরুত্বপূর্ণ কোচবিহারের জন-জীবনে ফাঁসিরঘাটে সড়ক সেতুর গুরুত্ব। হাজার হাজার মানুষ প্রতিদিন এই ফাঁসির ঘাট দিয়ে পারাপার করে শহরে প্রবেশ করে ‌। বছরের অধিকাংশ সময় প্রতিকূল জলস্রোতের কারণে এই নৌকা ঘাটে পারাপার বন্ধ থাকে। শীতের সময় সাঁকোর বন্দোবস্ত হয় বটে তবে তা হয় খরচ সাপেক্ষ ও ঝুঁকিপূর্ণ। জয়ন্ত বর্মন দীর্ঘদিন থেকেই ফাঁসিরঘাট সেতু আন্দোলন কমিটির সঙ্গে যুক্ত। গত ২০২৩ সালে সেতুর দাবিতে ইনি ব্যাঙ্গালোর থেকে সাইকেল চালিয়ে তিন হাজার মাইল পাড়ি দিয়ে কোচবিহার শহরে এসে পৌঁছেছিলেন। বিবাহের অতিথি আপ্যায়ন অনুষ্ঠানে শত শত লোকের সমাগম হবে। তাই তিনি উদ্যোগ নিয়েছেন গোটা প্যান্ডেল জুড়ে ফাঁসিরঘাটে সড়ক সেতুর দাবিতে ব্যানার ঝুলিয়ে দেওয়ার ‌। এ বিষয়ে জয়ন্ত বর্মন বলেন: এর একটাই উদ্দেশ্য, এই সড়ক সেতুর দাবি পাড়ায়-মহল্লায়, চায়ের দোকানে, বিবাহের আসরে প্রত্যেক জায়গায় জোরালো হয়ে উঠুক। দাবি যত জোড়ালো হয়ে উঠবে তত দাবির প্রতি গুরুত্ব দেবে রাজ্য সরকার। রাজ্য সরকারের দৃষ্টি আকর্ষণ করতে সব করম প্রচেষ্টা চালিয়ে যাব আমরা। আমাদের দাবি একটাই ফাঁসির ঘাটে সড়ক সেতু চাই।

তৃণমূল কংগ্রেসের অন্তর্দ্বন্দ্ব প্রভাব ফেলতে পারে তুফানগঞ্জে! আশঙ্কা রাজনৈতিক মহলের।

Sunday : উত্তরের হাওয়া, ১০ নভেম্বেরঃ কোচবিহার জেলা তৃণমূল সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক এবং প্রাক্তন জেলা সভাধিপতি তথা তুফানগঞ্জের মহিলা নেত্রী পুষ্পিতা রায় ডাকুয়ার অন্তর্দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে আশাতে অস্বস্তিতে শাসক দল। এরফলে ব্যাপক প্রভাব পড়তে পারে ২০২৬ বিধানসভা নির্বাচনে তুফানগঞ্জ আসনের ক্ষেত্রে বলে দাবি রাজনৈতিক মহলের। সম্প্রতি বেশ কয়েকটি ঘটনায় এই অন্তর দ্বন্দ্ব প্রকাশ্যে এসেছে। যদিও বা উভয় পক্ষের দাবি তৃণমূল কংগ্রেসের অন্তরে কোন অন্তর দন্দ নেই, দলীয়ভাবেই সবাই কাজ করছে। পাশাপাশি পুষ্পিতা রায় ডাকুয়ার অনুগামীদের কথায়, দলীয় কোন কর্মসূচিতে তাকে ডাকা হয় না। মহিলা সংগঠনের অন্যতম পৃষ্ঠপোষক থাকা সত্ত্বেও তার গুরুত্ব দিতে নারাজ জেলা সভাপতি অভিজিৎ বাবু। একসময় কোচবিহারের হয়ে একাধিক পুরস্কার নিয়ে এসেছিলেন তিনি। জেলা পরিষদের সভাধিপতি থাকার সময় তার কর্মকাণ্ড উদাহরণ হয়ে দাঁড়িয়েছিল রাজ্যের ক্ষেত্রে। কিন্তু সম্প্রতি নতুনদের আগমনের ফলে পুরোনোদের গুরুত্ব কমেছে। অভিযোগ আরো গুরুতর, সম্প্রতি যারা বিজেপি বা সিপিএম থেকে তৃণমূল কংগ্রেসের যোগদান করেছে তাদের বেশি গুরুত্ব দিচ্ছে দল। মূলত তারা গুরুত্ব পাচ্ছেন জেলা সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিকের হাত ধরে। এর ফলে ২০২৬ বিধানসভা নির্বাচনে ব্যাপক প্রভাব পড়তে পারে তুফানগঞ্জ আসনের ক্ষেত্রে। ইতিমধ্যেই লোকসভা আসনে তুফানগঞ্জ আলিপুরদুয়ার লোকসভার অন্তর্গত হওয়ার কারণে পরাজয় স্বীকার করতে হয়েছে শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসকে। রাজনৈতিক মহলের দাবি অনুযায়ী সেই ধরনের সংগঠন বর্তমানে নেই তুফানগঞ্জ এ। শহরে কিছুটা সংগঠন থাকলেও সার্বিকভাবে সাংগঠনিক অভাব রয়েছে। যার ফলে লোকসভা আসন তুফানগঞ্জ বিধানসভায় পরাজয় স্বীকার করতে হয়েছে। যোগ্যতা থাকা সত্ত্বেও গুরুত্ব না পাওয়ায় অন্তর দ্বন্দ্ব আরও প্রকট আকার ধারণ করেছে। পুষ্পিতা অনুগামীদের দাবি, আগামী ২০২৬ বিধানসভা নির্বাচনের ক্ষেত্রে প্রার্থী চয়নকে গুরুত্ব দিক রাজ্য নেতৃত্ব। জেলা তৃণমূল চেয়ারম্যান গিরীন্দ্রনাথ বর্মন মন্তব্য করে বলেন, তৃণমূল কংগ্রেসের ভেতরে কোন অন্তর দ্বন্দ্ব নেই। দলে সকলের গুরুত্ব সমান। সকল নেতৃত্ব এবং কর্মীরা একত্রিত হয়ে দলকে সঙ্ঘবদ্ধ করার জন্য কাজ করে যাচ্ছে।

সিতাই এর তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা প্রার্থী সংগিতা রায়ের মধ্যে নিজের দিদিকে খুঁজে পেলেন

Sunday : উত্তরের হাওয়া, ৩ নভেম্বেরঃ সিতাই বিধানসভা উপনির্বাচনের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সংগিতা রায় দলীয় নেতাদের সাথে ভাতৃত্বের বন্ধন মজবুত করে ভাইফোঁটা উদযাপন করেছেন, যার মধ্যে সামিল ছিলেন জেলা সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক, জেলা চেয়ারম্যান গিরিন্দ্রনাথ বর্মণ, কোচবিহার পৌরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ এবং তাঁর বিধানসভা কেন্দ্রের স্থানীয় অঞ্চল নেতারা, যাদের সাথে তিনি ভ্রাতৃসুলভ আচরণ করেছেন। রবিবার "ভাই-বোনের বন্ধন" কে সম্মান জানানোর এই তাৎপর্যপূর্ণ অনুষ্ঠানটি স্থানীয় নেতাদের একত্রিত করে, ধর্মীয় বিভেদকে অতিক্রম করে ঐক্যের প্রদর্শন করে। প্রার্থী সংগিতা সমর্থকদের কাছে স্নেহের "দিদি" নামে পরিচিত। সংগিতা রায় তাদের কপালে পবিত্র ফোঁটা দেন, তাদের প্রতি তার ভালবাসা প্রকাশ করে একটি চিঠি দেন এবং তাদের মিষ্টি খাওয়ান। দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে সংগিতা রায় চিঠিতে বলেছেন, "আজকের ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার পবিত্র দিনে, আপনার সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। আপনার আশীর্বাদ, ভালোবাসা এবং সমর্থন ছাড়া আমার আগামীর পথ সুমসৃণ হবে না। এটাই আমার পথচলার প্রেরণা।" সিতাই এখন শুধু একজন প্রার্থী নয়, সংগিতা রায়ের মধ্যে একজন দিদিকে পেয়েছে বলে মনে করছেন সিতাই এর তৃনমূল কর্মী সমর্থকরা।

টোটার ধাক্কায় প্রাণ গেল আড়াই বছরের শিশু কন্যার

Wednesday : উত্তরের হাওয়া, ৩০ অক্টোবর: টোটার ধাক্কায় প্রাণ গেল আড়াই বছরের এক শিশু কন্যার।আর এই ঘটনায় কান্নার রোল পড়ে গিয়েছে গোটা পরিবারে। মর্মান্তিক এই ঘটনাটি ঘটে শীতলকুচি ব্লকের ভাঐরথানা বাজার সংলগ্ন এলাকায়। স্থানীয় সূত্রে জানা গেছে বাড়ির সামনেই খেলা করছিলো অনুষ্কা পাল নামে আড়াই বছরের এক শিশু কন্যা।তবে ঠিক তখনই ভাঐরথানা বাজারের দিক থেকে স্কুলের দিকে যাওয়া প্রতিবেশী এক টোটো ওয়ালা সজোরে ধাক্কা মারে ওই শিশু কন্যাকে।শিশুটির পেটের উপর দিয়ে চলে যায় টোটোর চাকা।ঘটনার পরই তৎক্ষণাৎ স্থানীয় এবং পরিবারের সদস্যরা অনুষ্কাকে নিয়ে আসে মাথাভাঙ্গা মহকুমা হাসপাতালে।এদিকে হাসপাতালে নিয়ে আসার পর কর্তব্যরত চিকিৎসক মৃত বলে ঘোষণা করে ওই শিশু কন্যাকে।

প্রচারে লোক পাবে না বিরোধীরা! প্রার্থী হয়ে হুংকার সঙ্গীতার

Sunday : উত্তরের হাওয়া: ২০ অক্টোবর: "সিতাই উপনির্বাচনে বিরোধীরা প্রচারের জন্য লোক খুঁজে পাবে না।" সংগীতা রায় বর্মা বসুনিয়া। সিতাই উপনির্বাচনে প্রার্থী হয়েই হুংকার সংগীতার। হৃদয় বিধানসভা কেন্দ্রে প্রচারের জন্য বিরোধীরা লোক খুঁজে পাবে না। শুধু তাই নয় অন্ততপক্ষে দুই লক্ষ ভোটের ব্যবধানে জয়লাভ করবে তৃণমূল কংগ্রেস এমনটাও দাবি করলেন তিনি। ইতিমধ্যেই সিতাই বিধানসভা উপনির্বাচনে প্রার্থী ঘোষণা করেছে তৃণমূল কংগ্রেস। প্রার্থী তালিকায় রয়েছেন কোচবিহারের সাংসদ জগদীশচন্দ্র বর্মা বসুনিয়ার সহধর্মিনী, সঙ্গীতা রায়। এমনটাই দাবি ছিল সিতাই বিধানসভা এলাকার বাসিন্দাদের। এদিন প্রার্থী পদ ঘোষণা হওয়ার সাথে সাথেই ময়দানে নেমে পড়েছেন তিনি। যদিও বা আগে থেকেই প্রস্তুতি সভা থেকে প্রচার শুরু করে দিয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেস। প্রার্থী যেই হোক তাতে কোন অসুবিধা ছিল না শাসক দল তৃণমূল কংগ্রেসের, কিন্তু সঙ্গীতা রায় প্রার্থী হওয়ায় কিছুটা বাড়তি অক্সিজেন পেল শাসক দল। যদিও বা এর আগেই করা হুঁশিয়ারি দিয়েছিলেন রাজ্যের উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী উদয়ন গুহ। এবার সরাসরি বিরোধীদের শিরদাঁড়া বেঁকিয়ে দেওয়ার হুঁশিয়ারি দিলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী। তিনি বলেন,‘রামই হোক বামই হোক বা অন্য কোনও রাজনৈতিক দল, যারা পশ্চিমবঙ্গে শিড়দাঁড়ার ব্যবসা করছেন এবারের উপনির্বাচনে তাঁদের শিড়দাঁড়া এমনভাবে বেঁকিয়ে দেওয়া হবে যে সারা জীবন লাঠিতে ভর দিয়ে চলতে হবে।’ আগামী ১৩ ই নভেম্বর নির্বাচন। রাজনৈতিক মহলের ধারণা, তিন থেকে চারটি রাজনৈতিক দল ছাড়া অন্য কেউ উপনির্বাচনের প্রতিদ্বন্দ্বিতা করার সাহস দেখাবে না সিতাই উপনির্বাচনে। কারণ ২০১১ সাল থেকেই সিতাই বিধানসভায় নিজেদের ঘাঁটি গেরেছে তৃণমূল কংগ্রেস। বিশেষ করে ২০১৬ এবং ২০২১ দুই নির্বাচনে বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছিল তৎকালীন বিধায়ক তথা বর্তমান কোচবিহার লোকসভা কেন্দ্রের সাংসদ জগদীশচন্দ্র বর্মা বসুনিয়া। রেকর্ডসংখ্যক ভোটে জয়লাভ করবে তৃণমূল কংগ্রেস দাবি শাসক দল তৃণমূলের। সব মিলিয়ে উপনির্বাচন হলেও সিতাই উপনির্বাচন যথেষ্ট গুরুত্বপূর্ণ বলে মনে করছে রাজনৈতিক মহল। সঙ্গীতা রায় বলেন, বিগত লোকসভা নির্বাচনে যে সমস্ত বুথে আমরা পিছিয়ে ছিলাম সবার আগে সেইগুলিকে হাতে আনার চেষ্টা করা হবে। মহিলা শক্তি এবং মহিলা সংগঠনকে কাজে লাগানো হচ্ছে। একই সাথে যুব এবং মাদার একত্রিত হয়ে উপনির্বাচন ভুলে গিয়ে নির্বাচনের মতই লড়াই করবে নির্বাচনের ময়দানে।

রাজ্য

দীপান্বিতা কালীপুজোর দিন সাতসকালে মর্মান্তিক দুর্ঘটনায় মৃত গর্ভবতী মহিলা সহ তিন

Thursday : উত্তরের হাওয়া, ৩১ অক্টোবর: জাতীয় সড়কে দুর্ঘটনা। কালীপুজোর দিন সাতসকালে দুর্ঘটনায় মৃত্যু হল এক গর্ভবতী মহিলা-সহ তিনজনের। আহত আরও দুজন। ঘটনাটি ঘটে বৃহস্পতিবার সকালে জলপাইগুড়ির মালবাজার ও চালসার মাঝে সাতখাইয়া এলাকার ১৭ নম্বর জাতীয় সড়কে। জানা গিয়েছে, এদিন সকালে বানারাহাটের লক্ষ্মীপাড়া চাবাগানের এক গর্ভবতী মহিলাকে মালবাজারের সুপার স্পেশালিটি হাসপাতালে চিকিৎসার জন্য নিয়ে আসছিল বাড়ির লোকজন। চালসা পার করে সাতখাইয়া এলাকায় চারচাকা গাড়িটি পৌঁছতেই ঘটে যায় মর্মান্তিক দুর্ঘটনা। মালবাজারের দিক থেকে আসা কাগজবোঝাই গাড়ি মুখোমুখি ধাক্কা মারে চারচাকাটিকে। ঘটনাস্থলে মৃত্যু হয় গর্ভবতী মহিলা-সহ তিনজনের। হাসপাতালে বাকি দুজনের চিকিৎসা চলছে। তাঁদের অবস্থাও আশঙ্কাজনক। খবর পেয়ে সঙ্গে সঙ্গে ঘটনাস্থলে পৌঁছয় মালবাজার ও মেটেলি থানার পুলিশ। মৃতদেহ উদ্ধার করেছে মেটেলি থানার পুলিশ। পাশাপাশি গাড়ি দুটি আটক করেছে মালবাজার থানার পুলিশ। এই দুর্ঘটনায় দীপাবলির দিন শোকের ছায়া লক্ষ্মীপাড়া চা বাগান এলাকায়।

এই বছরে আর প্রাথমিকে টেট হবে না, জানিয়ে দিলো প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ

Monday : উত্তরের হাওয়া, ২৫ অক্টোবরঃ আগের টেটে পাস করাদের নিয়োগ প্রক্রিয়া সম্পূর্ণ হয়নি। উপরন্তু, কিছু আইনি জটিলতা রয়েছে। তাই চলতি বছরে প্রাথমিক শিক্ষক নিয়োগের টিচার এলিজেবিলিটি টেস্ট (টেট) হবে না বলে জানিয়েছে প্রাথমিক শিক্ষা পর্ষদ। পর্ষদ সভাপতি গৌতম পাল জানান, ২০২২ এবং ২০২৩ সালে প্রাথমিকে শিক্ষক নিয়োগের টেট হয়। নিয়ম মেনে ২০২৪ সালের ডিসেম্বর মাসে ওই পরীক্ষা হওয়ার কথা ছিল। দুবছরে যাঁরা উত্তীর্ণ হয়েছেন, বিভিন্ন আইনি জটিলতার কারণে তাঁদের নিয়োগই এখনও শুরু হয়নি। তাই টেট এ বছরে হবে না। তবে ৬ মাসের মধ্যে হবে। বস্তুত, প্রাথমিকে নিয়োগের টেট পরীক্ষা ও নিয়োগে ব্যাপক দুর্নীতির অভিযোগে মামলা চলছে। দীর্ঘদিন বন্ধই ছিল নিয়োগ প্রক্রিয়া। ২০২২ সালের ডিসেম্বরে টেট পরীক্ষা হয়েছিল রাজ্যে। তারপর পর্ষদের তরফে জানানো হয়েছিল, আর কোনও সমস্যা নেই, প্রতিবছর টেট পরীক্ষা হবে। কিন্তু দিনের শেষে দেখা যাচ্ছে, পর্ষদ কথা রাখতেই পারল না। যার নির্যাস, এ বছর টেট পরীক্ষা হচ্ছে না।

পুজোর ঠিক আগেই সিভিক ভলান্টিয়ারদের জন্য বড় সুখবর

Wednesday : উত্তরের হাওয়া, ২১আগস্ট: পুজোর ঠিক আগেই সিভিক ভলান্টিয়ারদের জন্য বড় সুখবর। বেড়ে গেল এককালীন বোনাস। শুধু সিভিকরাই নন, একই সুবিধা পেতে চলেছেন ভিলেজ পুলিশ। রাজ্যে সিভিক ভলান্টিয়ারদের দৌরাত্ম্য নিয়ে অভিযোগের অন্ত নেই। এরই মধ্যে সিভিক ভলান্টিয়ারদের পুজোর বোনাস বাড়াল রাজ্য সরকার। এককালীন এই বোনাস প্রতি বছর পুজোর আগে পেয়ে থাকেন সিভিক ভলান্টিয়াররা। আগে যে বোনাসের পরিমাণ ছিল ৫৩০০ টাকা। তা এখন হল ৬০০০ টাকা। এই মাত্রাতেই এবারের এড-হক বোনাস বাড়াল নবান্ন। যদিও প্রশাসন বলছে, বোনাস বাড়ানোর তোড়জোড় শুরু হয়ে গিয়েছিল আগেই। বোনাস বাড়ানোর জন্য ফাইল অর্থ দফতরে পাঠানো হয়েছিল। অবশেষে এসেছে অর্থ দফতরের সবুজ সংকেত। সোজা কথায়, নতুন কাঠামোয় বোনাস মঞ্জুর হতেই এদিন সেটির বিজ্ঞপ্তি জারি করা হয়েছে সরকারের তরফে। নবান্ন থেকে জানানো হয়েছে, এবার পুজো বোনাস বাবদ ৬০০০ টাকা করে পাবেন সিভিক ভলান্টিয়াররা। এতদিন তারা বোনাস বাবদ পেতেন ৫৩০০ টাকা। অর্থাৎ সিভিক ভলান্টিয়ারদের বোনাস বাড়ল ৭০০ টাকা। বুধবার নবান্ন থেকে জারি বিজ্ঞপ্তিতে একথা জানানো হয়েছে।

৩০ শতাংশও টাকা খরচা করতে পারেনি বিজেপি বিধায়কেরা। খানিকটা এগিয়ে উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী।

Saturday : উত্তরের হাওয়া, ১০ অগাষ্ট: "এলাকায় না আসলে, কোথায় কোন জায়গায় টাকা খরচ করতে হবে সেটা না জানলে, মানুষের সঙ্গে জনসংযোগ না করলে, গ্রাম পঞ্চায়েত পঞ্চায়েত সমিতি জেলা পরিষদের সাথে কথা না বললে কোথা থেকে টাকা খরচ করবেন বিধায়কেরা।" কোচবিহারের বিজেপি বিধায়কদের প্রতি এমনটাই কটাক্ষ মন্তব্য করলেন তৃণমূল কংগ্রেসের মুখপাত্র পার্থপ্রতিম রায়। বিধায়ক এলাকা উন্নয়নের তহবিলের টাকা খরচ করতে পারছেন না কোচবিহারের অনেক বিধায়ক। লক্ষ লক্ষ টাকা পড়ে রয়েছে তহবিলে। বিরোধী বিজেপির বিধায়করা এই তালিকায় রয়েছেন। টাকা খরচে তিন বছরে প্রাপ্য টাকার ৩০ শতাংশও খরচ করতে পারেননি বিজেপি বিধায়ক বরেন বর্মন ও মিহির গোস্বামী। এই তুলনায় খানিকটা এগিয়ে রয়েছেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়নমন্ত্রী উদয়ন গুহ। বিধায়কদের পাঁচ বছরে ৩ কোটি ৩০ লক্ষ টাকা দেওয়া হয়। তবে প্রতি কিস্তিতে গড়ে ৩০ থেকে ৩৫ লক্ষ টাকা করে পান তাঁরা। এই টাকার ৩০ শতাংশ খরচ করলে পরবর্তী কিস্তির টাকা দেওয়া হয়। ২০২১ সালের মে মাসে বর্তমান সরকার গঠিত হয়। তারপর তিন বছরে কোচবিহারের বিধায়করা কয়েক দফায় টাকা পেয়েছেন। তার মধ্যে সময়মতো খরচ করতে না পারার জন্য অনেকে আবার যতটা বরাদ্দ পাওয়ার কথা ছিল সেটা পাননি। জেলায় সবমিলিয়ে তৃণমূলের তিনজন বিধায়ক রয়েছেন। বিজেপির বিধায়ক রয়েছেন ছয়জন। তার মধ্যে জেলা প্রশাসন থেকে তাঁদের এলাকা উন্নয়ন তহবিলের টাকা খরচের যে হিসেব চলতি ২০২৪ সালের ৩১ জুলাই পর্যন্ত মিলেছে তাতে দেখা যাচ্ছে লক্ষ লক্ষ টাকা তাঁরা খরচ করতে পারেননি। টাকা খরচের নিরিখে সবচাইতে বেশি পিছিয়ে রয়েছেন বিজেপি বিধায়ক বরেনচন্দ্র বর্মন। শীতলকুচির এই বিধায়ক সবমিলিয়ে এখনও পর্যন্ত পেয়েছেন ১ কোটি ২০ লক্ষ টাকা। তার মধ্যে মাত্র তিনি ৬টি প্রকল্পের কাজ করতে পেরেছেন। তাতে খরচ হয়েছে ২৯ লক্ষ ৮০ হাজার ৪৬৪ টাকা। ৯০ লক্ষ ১৯ হাজার ৫৩৬ টাকা পড়ে রয়েছে। পাওনা টাকার মাত্র ২৪.৮৪ শতাংশ খরচ করতে পেরেছেন তিনি। তারপরই রয়েছেন নাটাবাড়ির বিধায়ক মিহির গোস্বামী। তিনি ১ কোটি ২০ লক্ষ টাকা পেয়েছেন। ১০টি প্রকল্পে খরচ করেছেন ৩১ লক্ষ ৮৭ হাজার ১৪১ টাকা। ৮৮ লক্ষ ১২ হাজার ৮৫৯ টাকা পড়ে রয়েছে। পাওনা টাকার মাত্র ২৬.৫৬ শতাংশ টাকা খরচ করতে পেরেছেন। বিজেপি বিধায়ক বরেনের অভিযোগ, তিনি কাজ করতে পারছেন না। তাই টাকা পড়ে রয়েছে। উদয়ন গুহ বলছেন, ‘কাজ চলছে। ইউসি হয়তো জমা পড়েনি।’অপরদিকে বিধায়ক মিহির গোস্বামী এই বিষয়ে কোন মন্তব্য করতে অস্বীকার করেছেন।

দেশ

ভেঙে পড়ল বুলেট ট্রেনের জন্য নির্মীয়মাণ সেতু, বহু মানুষের চাপা পড়ার আশঙ্কা।

Tuesday : উত্তরের হাওয়া, ৫ নভেম্বেরঃ ভয়াবহ দুর্ঘটনা! ভেঙে পড়ল বুলেট ট্রেনের জন্য নির্মীয়মাণ সেতু, বহু মানুষের চাপা পড়ার আশঙ্কা। গুজরাতে ভয়াবহ দুর্ঘটনা। তৈরির সময়েই ভেঙে পড়ল বুলেট ট্রেন চলাচলের জন্য নির্মীয়মান সেতু। ঘটনাটি ঘটেছে গুজরাতের আনন্দে। ভাসাড়ের কাছে শ্রমিকরা বুলেট ট্রেনের জন্য সেতু নির্মাণের কাজ করছিলেন। সেই সময়ই হঠাৎ ব্রিজটি ভেঙে পড়ে বলে জানা গিয়েছে। ঘটনার খবর পাওয়া মাত্রই আনন্দ পুলিশ, দমকল বাহিনী এবং প্রশাসনিক কর্তারা উদ্ধারের জন্য ঘটনাস্থলে পৌঁছেছেন। ন্যাশনাল হাইস্পিড রেল কর্পোরেশন লিমিটেডের তরফে জানানো হয়েছে ক্রেন এবং অন্যান্য যন্ত্রপাতি দিয়ে উদ্ধারকাজ চালানো হচ্ছে। সংবাদ সংস্থা সূত্রে খবর, ওই সময় বেশ কিছু শ্রমিক সিমেন্টের স্ল্যাবগুলির নীচে ছিলেন। সেতুটি ভেঙে পড়ায় বেশ কিছু শ্রমিক সেখানে আটকা থাকতে পারে বলে জানা গিয়েছে। ব্রিজের ভেঙে পড়া অংশের নীচ থেকে ইতিমধ্যেই একজন শ্রমিককে উদ্ধার করে নিয়ে এসে হাসপাতালে পাঠানো হয়েছে। এখনও উদ্ধারকাজ চলছে, আরও বেশ কয়েক জন শ্রমিক আটকে থাকতে পারেন।

স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন পঞ্চাশ হাজার থেকে বাড়িয়ে করা হল পঁচাত্তর হাজার টাকা

Tuesday : উত্তরের হাওয়া, ২৩ জুলাই: অপরিবর্তিত রইল আয়কর, আয়কর কাঠামোর আরও সরলীকরণের আশ্বাস কেন্দ্রীয় অর্থমন্ত্রীর। বেতনভোগী সাধারণ নাগরিক এখনও পর্যন্ত নতুন করব্যবস্থাকে সেভাবে গ্রহণ করেননি। বিশেষ করে বেতন পান যাঁরা। তাই ২৫ লক্ষের বেশি আয়ের ক্ষেত্রে ৩০ শতাংশ কর আনা হতে পারে বলে মনে করা হচ্ছে। এতে কেনাকাটাও বাড়বে, সঙ্গে মানুষ সঞ্চয়ের দিকেও এগেবোন বলে ধারণা অর্থনৈতিক বিশেষজ্ঞদের। ইনকাম ট্যাক্স নিয়ে বড় ঘোষণা অর্থমন্ত্রীর। নতুন কাঠামোয় স্ট্যান্ডার্ড ডিডাকশন ৫০ হাজার থেকে বাড়িয়ে করা হল ৭৫ হাজার টাকা। এছাড়া এমন কিছু পরিবর্তন করা হল যাতে, নতুন আয়কর কাঠামোয় ১৭ হাজার ৫০০ টাকা লাভ করতে পারবেন করদাতারা। নতুন আয়কর কাঠামোয় কর জমা দিলে , ৩ থেকে ৭ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে ৫% আয়কর দিতে হবে। ৭ থেকে ১০ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে ১০% আয়কর দিতে হবে। ১০ থেকে ১২ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে ১৫% আয় দিতে হবে। ১২ থেকে ১৫ লক্ষ পর্যন্ত আয়ে ২০% আয়কর দিতে হবে। ১৫ লক্ষের বেশি আয়ে ৩০% কর। পুরনো ট্যাক্স কাঠামোয় আলাদ করে কোনও পরিবর্তনও করা হল না, সুরাহা করা হল না। সেইসঙ্গে ঘোষণা, সময়ে TDS না দিলে অপরাধ নয়। এছাড়া ক্যাপিট্যাল গেনে ছাড় ১ লক্ষ থেকে বাড়িয়ে করা হল ২.২৫ লক্ষ। বাজেটে ই-কমার্সের উপর TDS কমানোর ঘোষণা করলেন অর্থমন্ত্রী। আয়কর কাঠামোর আরও সরলীকরণের আশ্বাস দিলেন সীতারমণ। দেরিতে আয়কর জমা দিলে তুলনায় কম জরিমানা। জানিয়ে দিলেন অর্থমন্ত্রী।

এডিজি বিএসএফ গুয়াহাটি সীমান্তের অধীনে কোচবিহার আন্তর্জাতিক সীমান্তের অপারেশনাল প্রস্তুতির পর্যালোচনা

Friday : উত্তরের হাওয়া, ২৯ মার্চঃ শ্রী রবি গান্ধী, ADG, পূর্বাঞ্চলীয় কমান্ড, বর্ডার সিকিউরিটি ফোর্সের বিএসএফ গোপালপুর সেক্টর কোচবিহার সফরের সময়, ভারত-বাংলাদেশ আন্তর্জাতিক সীমান্তে বর্তমান নিরাপত্তা পরিস্থিতি এবং বিএসএফ-এর অপারেশনাল প্রস্তুতি পর্যালোচনা করেন আজ। এডিজি বিএসএফ সেক্টর হেড কোয়ার্টার বিএসএফ গোপালপুর পরিদর্শন করেন যেখানে তাকে এলাকার বর্তমান নিরাপত্তা চ্যালেঞ্জ, বাহিনীর অপারেশনাল প্রস্তুতি এবং ভারত-বাংলাদেশ সীমান্তে এই চ্যালেঞ্জ মোকাবেলার ব্যবস্থা সম্পর্কে অবহিত করা হয়। তিনি বিএসএফ-এর গোপালপুর ও কোচবিহার সেক্টরের দায়িত্বের এলাকায় বিদ্যমান নদীপথ এবং বেড়িবিহীন সীমান্তের পরিস্থিতিও খতিয়ে দেখেন। শ্রী রবি গান্ধী, ADG সীমান্ত পরিদর্শন করেছেন মোতায়েন করা বর্ডারম্যানদের সাথে মতবিনিময় করেন এবং চ্যালেঞ্জিং পরিবেশে সীমানা রক্ষায় তাদের অক্লান্ত প্রচেষ্টা এবং তাদের নিষ্ঠার প্রশংসা করেছেন।

গ্রেপ্তার দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়াল

Thursday : উত্তরের হাওয়া, ২১মার্চ: ভারতের রাজধানী নয়াদিল্লির মুখ্যমন্ত্রী অরবিন্দ কেজরিওয়ালকে গ্রেপ্তার করেছে কেন্দ্রীয় অর্থ মন্ত্রণালয়ের তদন্তকারী সংস্থা এনফোর্সমেন্ট ডিরেক্টরেট (ইডি)। মদ নীতি কেলেঙ্কারির অভিযোগে তাকে গ্রেপ্তার করা হয়। ভারতের লোকসভা নির্বাচনের মাত্র কয়েক সপ্তাহ আগে নয়াদিল্লির রাজনীতিতে এই ঘটনা ঘটল। আর স্বাধীন ভারতের ইতিহাসে প্রথম ক্ষমতাসীন মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে কেজরিওয়াল গ্রেপ্তার হয়েছেন। তার রাজনৈতিক দল আম আদমি পার্টি জানিয়েছে, গ্রেপ্তার হলেও কেজরিওয়াল দিল্লির মুখ্যমন্ত্রী হিসেবে থাকবেন। সূত্রের খবর আজ সন্ধে ৬টা নাগাদ কেজরিওয়ালের বাড়িতে পৌঁছে যায় ইডি। তারপরই দিল্লির মুখ্যমন্ত্রীকে জেরা শুরু করে তাঁরা। কেজরিওয়ালকে বারবার হেডকোয়ার্টারে নিয়ে যেতে চাইছিল ইডি। কিন্তু তাতে রাজি হননি অরবিন্দ কেজরিওয়াল। এদিকে খবর পেয়েই কেজরিওয়ালের বাড়ির সামনে ভিড় করতে শুরু করেন আম আদমি পার্টির কর্মী সমর্থকরা। ২ ঘণ্টা কেজরিওয়ালকে জেরা করার পরেই তাকে গ্রেফতার করে ইডি।

বিশ্ব

খেলা

দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান দিনহাটা শহরে মিনি স্টেডিয়াম তৈরির কাজের সূচনা

Tuesday : উত্তরের হাওয়া, ২জানুয়ারি: দীর্ঘ প্রতীক্ষার অবসান দিনহাটা শহরে মিনি স্টেডিয়াম তৈরির কাজের সূচনা হলো। মঙ্গলবার শহরের পাইওনিয়ার ক্লাব প্রাঙ্গনে মিনি স্টেডিয়াম তৈরির কাজে সূচনা করলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন মন্ত্রী উদয়ন গুহ। পাশাপাশি বয়েজ ক্লাব এলাকা থেকে চড়ক মেলা মাঠ পর্যন্ত হাইড্রেন তৈরির কাজের সূচনাও হয় এদিন। জানা গেছে প্রায় ১ কোটি ৫৮ লক্ষ ২৩ হাজার ৫৯৬ টাকা ব্যয়ে তৈরি হবে এই দুটি প্রকল্প উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের সহযোগিতায়। এদিনের অনুষ্ঠানে সেখানে মন্ত্রী ছাড়াও উপস্থিত ছিলেন উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তরের এক্সিকিউটিভ ইঞ্জিনিয়ার সৌরভ ভট্টাচার্য, দিনহাটা পৌরসভার চেয়ারম্যান গৌরীশংকর মাহেশ্বরী, ভাইস চেয়ারম্যান সাবির সাহা চৌধুরী, পাইওয়নিয়ার ক্লাবের সভাপতি ডঃ অমল বসাক সহ আরো অন্যান্যরা। এদিন সাংবাদিকদের মুখোমুখি হয়ে মন্ত্রী উদয়ন গুহ জানান, ছয় মাসের মধ্যেই তৈরি হয়ে যাবে এই মিনি ইনডোর স্টেডিয়াম। খেলাধুলার বিভিন্ন রকম সুযোগ-সুবিধা মিলবে সেখানে। উত্তরবঙ্গ উন্নয়ন দপ্তর এই মিনি স্টেডিয়াম পুরোপুরি ভাবে তৈরি করে দিলেও দেখভালের দায়িত্বে থাকবে ক্লাব কতৃপক্ষের এমনটাই তিনি জানিয়েছেন। বলা বাহুল্য, ১৯৮৮ সালে দিনহাটা শহর সংলগ্ন পুঁটিমারিতে স্টেডিয়াম তৈরির জন্য ৬ একর জমি কেনা হয়। তখন রাজ্যে বামফ্রন্ট সরকার। রাজ্যের যুব কল্যাণ দফতরের দেওয়া আর্থিক বরাদ্দে ওই জমি কেনা হয়। সরকারি নিয়ম মেনেই মহকুমা ক্রীড়া সংস্থা এবং দিনহাটা–১ পঞ্চায়েত সমিতির মালিকাধীন বলে জমির ‘দলিল’ তৈরি হয়।তারপর প্রায় ৩৪ বছরেরও বেশি সময়কেটে গিয়েছে। সীমানা পাঁচিল ছাড়া স্টেডিয়াম তৈরির কিছুই হয়নি। তা নিয়ে বিস্তর বিতর্ক হলেও কেউই সমস্যার সমাধান করতে পারেননি। আদৌ কি সেই স্টেডিয়াম তৈরি হবে সেই প্রশ্ন যখন ঘুরপাক খাচ্ছে বিভিন্ন মহলে ঠিক তখনই দিনহাটা শহরের বুকে মিনি স্টেডিয়াম গড়ে তোলার কাজের সূচনা হলো এদিন। পুটিমারি সংলগ্ন এলাকায় সেই স্টেডিয়ামের বিষয় নিয়ে এদিন মন্ত্রী উদয়ন গুহ কে প্রশ্ন করা হলে তিনি বলেন, স্টেডিয়াম আর মিনি স্টেডিয়ামের মধ্যে অনেকটাই পার্থক্য রয়েছে। সে সময় যারা সেখানে স্টেডিয়ামের পরিকল্পনা করেছিলেন সেই সময় হয়তো পরিকল্পনার খানিকটা খামতি ছিল। সেখানে গাড়ি পার্কিং, অ্যাপ্রোচ, প্রবেশ পথের কোনরকম চিন্তাভাবনা হয়নি। সব মিলিয়ে একটা ঘাটতি থেকে গেছে। তবে মিনি ইনডোর স্টেডিয়াম তৈরি ক্ষেত্রে সব কিছু ব্যবস্থায় থাকছে বলেও তিনি জানান। স্বাভাবিকভাবেই মিনি ইনডোর স্টেডিয়াম দিনহাটায় তৈরি হচ্ছে এই খবর ছড়িয়ে পড়তেই বিভিন্ন মহলে খুশির হাওয়া এবং ক্রীড়া প্রেমীরা অত্যন্ত খুশি এমনটাই জানা গেছে।

তানিয়াকে সম্বর্ধনা দিল কোচবিহার ডিস্ট্রিক্ট স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশন

Tuesday : উত্তরের হাওয়া, ৪জুলাই: কোচবিহার ডিস্ট্রিক্ট স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সম্বর্ধিত করা হয় ভারতীয় মহিলা ফুটবল দলের সদস্যা কুমারী তানিয়া কামতি কে। উল্লেখ্য দিনহাটার মেয়ে তানিয়া কামতি একজন অতি সাধারণ ট্যাক্সি ড্রাইভার এর মেয়ে। নিজের অধ্যবসায় ও সাধনার ফলে আজকে সে জাতীয় ফুটবল দলে স্থান পেয়েছে। বাংলাদেশের সদ্য সমাপ্ত সাফ কেমসে ভারতীয় মহিলা ফুটবল এর হয়ে অংশ নিয়েছিল তানিয়া কামতি। এই আন্তর্জাতিক স্তরের খেলায় তানিয়ার পারফরম্যান্স দিনহাটা কোচবিহার এমনকি পশ্চিমবাংলা তথা ভারতের মান উঁচু করে। আজ মঙ্গলবার বিকেল চারটায় কোচবিহারের স্টেডিয়াম সংলগ্ন ডিস্ট্রিক স্পোর্টস এসোসিয়েশনের সভাকক্ষে তাকে ডিস্ট্রিক্ট স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের পক্ষ থেকে সংবর্ধিত করা হয়। এই মহতী অনুষ্ঠানে উপস্থিত ছিলেন ডিস্ট্রিক স্পোর্টস অ্যাসোসিয়েশনের সম্পাদক সুব্রত দত্ত। সহ-সভাপতি অমলেশ সরকার, সহ-সভাপতি তপন ঘোষ এবং সহ-সভাপতি অশোক হাজরা।

রাজনীতি

বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত কারার দাবীতে প্রতিবাদ মিছিল সি পি এম এর

Monday : উত্তরের হাওয়া, ২ডিসেম্বর: বাংলাদেশে সংখ্যালঘুদের নিরাপত্তা সুনিশ্চিত কারার দাবীতে ও লাগাতার নির্যাতন বন্ধের দাবিতে CPI (M) দিনহাটা ডাকে প্রতিবাদ মিছিলে। প্রমোদ দাশগুপ্ত ভবন থেকে চওড়াহাট বাজার হয়ে সাহেবগঞ্জ রোড হয়ে চৌপথীতে শেষ হয়। উপস্থিত ছিলেন সি পি আই (এম) জেলা সম্পাদক মন্ডলীর সদস্য প্রবীর পাল, জেলা কমিটি সদস্য শুভ্রালোক দাস, সুজাতা চক্রবর্তী, দিনহাটা এরিয়া সম্পাদক জয় চৌধুরী, ভেটাগুড়ি - নিগমনগর এরিয়া সম্পাদক উৎপল আচার্য্য, বামনহাটা এরিয়া দেবেন বর্মন, বর্ষিয়ান পার্টি নেতৃত্ব ইনসাফ উদ্দিন আহমেদ প্রমুখ।

সিপিএম এর দিনহাটা এরিয়া তৃতীয় সম্মেলন অনুষ্ঠিত দিনহাটা শহরে

Sunday : উত্তরের হাওয়া, ১৭ নভেম্বরঃ সিপিআই(এম) দিনহাটা এরিয়া ৩ য় সম্মেলন অনুষ্ঠিত হলো আজ দিনহাটা শহরে। কমরেড সীতারাম ইয়েচুরি ও কমরেড বুদ্ধদেব ভট্টাচার্য নগর (দিনহাটা শহর) কমরেড হোসেন চন্দ্র সাহা ও কমরেড আমিনুর ইসলাম মঞ্চ,কমরেড তরুণ চন্দ্র কক্ষে।এদিন সম্মেলনের শুরুতে পতাকা উত্তোলন করেন প্রবীণ সিপিআই (এম) নেতা অমল আচার্য্য।এরপর বিদায়ী সম্পাদক প্রবীর পাল সম্পাদকীয় প্রতিবেদন পেশ করেন। উদ্বোধনী বক্তব্য রাখেন সিপিআই(এম) কোচবিহার জেলা সম্পাদক অনন্ত রায়।সম্মেলন থেকে দিনহাটা শহর ও ভেটাগুড়ি - নিগমনগর দুটি আলাদা কমিটি গঠন হয়।দিনহাটা এরিয়া কমিটির মোট ১৪ জনের কমিটি গঠিত হয়। নবনির্বাচিত কমিটির সম্পাদক নির্বাচিত হয় জয় চৌধুরী।ভেটাগুড়ি - নিগমনগর এরিয়া কমিটির মোট ১৭ জনের কমিটি গঠিত হয়। নবনির্বাচিত কমিটির সম্পাদক নির্বাচিত হয় উৎপল আচার্য্য।

সিতাই এর তৃণমূল কংগ্রেস কর্মীরা প্রার্থী সংগিতা রায়ের মধ্যে নিজের দিদিকে খুঁজে পেলেন

Sunday : উত্তরের হাওয়া, ৩ নভেম্বেরঃ সিতাই বিধানসভা উপনির্বাচনের তৃণমূল কংগ্রেস প্রার্থী সংগিতা রায় দলীয় নেতাদের সাথে ভাতৃত্বের বন্ধন মজবুত করে ভাইফোঁটা উদযাপন করেছেন, যার মধ্যে সামিল ছিলেন জেলা সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক, জেলা চেয়ারম্যান গিরিন্দ্রনাথ বর্মণ, কোচবিহার পৌরসভার চেয়ারম্যান রবীন্দ্রনাথ ঘোষ এবং তাঁর বিধানসভা কেন্দ্রের স্থানীয় অঞ্চল নেতারা, যাদের সাথে তিনি ভ্রাতৃসুলভ আচরণ করেছেন। রবিবার "ভাই-বোনের বন্ধন" কে সম্মান জানানোর এই তাৎপর্যপূর্ণ অনুষ্ঠানটি স্থানীয় নেতাদের একত্রিত করে, ধর্মীয় বিভেদকে অতিক্রম করে ঐক্যের প্রদর্শন করে। প্রার্থী সংগিতা সমর্থকদের কাছে স্নেহের "দিদি" নামে পরিচিত। সংগিতা রায় তাদের কপালে পবিত্র ফোঁটা দেন, তাদের প্রতি তার ভালবাসা প্রকাশ করে একটি চিঠি দেন এবং তাদের মিষ্টি খাওয়ান। দলীয় কর্মীদের উদ্দেশ্যে সংগিতা রায় চিঠিতে বলেছেন, "আজকের ভ্রাতৃদ্বিতীয়ার পবিত্র দিনে, আপনার সার্বিক মঙ্গল কামনা করছি। আপনার আশীর্বাদ, ভালোবাসা এবং সমর্থন ছাড়া আমার আগামীর পথ সুমসৃণ হবে না। এটাই আমার পথচলার প্রেরণা।" সিতাই এখন শুধু একজন প্রার্থী নয়, সংগিতা রায়ের মধ্যে একজন দিদিকে পেয়েছে বলে মনে করছেন সিতাই এর তৃনমূল কর্মী সমর্থকরা।

উন্নয়ন হাতিয়ার! উপনির্বাচন সিতাই বিধানসভা।

Sunday : উত্তরের হাওয়া, ১১আগস্ট: "প্লাস্টিক বর্জিত সিতাই ব্লক। বাল্যবিবাহ বন্ধ হয়ে গেছে ব্লকে। ম্যারেজ হল থেকে ৭০ শতাংশ পাকা রাস্তার কাজ সম্পূর্ণ। স্বনির্ভর গোষ্ঠীর মহিলারা সত্যিই স্বনির্ভর হয়েছেন ব্লকে। তাই উন্নয়নকে সামনে রেখেই ২০২৪ লোকসভা নির্বাচনের মত বিধানসভা উপনির্বাচনেও নির্বাচনী ময়দানে সিতাই বিধানসভা কেন্দ্র। দাবি পঞ্চায়েত সমিতির সভাপতি সঙ্গীতা বসুনিয়ার।" সিতাই বিধানসভা, ২০১১ সালে জোট থাকার কারণে কংগ্রেসের হাতে চলে গিয়েছিল কেন্দ্রটি। তারপর ২০১৬ এবং ২০২১ দুইটি বিধানসভায় পরপর বিপুল ভোটে জয়লাভ করেছে এই কেন্দ্র শাসক দল তৃণমূলের হাতে। এমনকি ২০১৮ সালে লোকসভা নির্বাচনে যেখানে গোটা জেলায় ভরাডুবি হয়েছিল তৃণমূল কংগ্রেসের সেইখানে মাথা উঁচিয়ে দাঁড়িয়েছিল শাসকদলের পক্ষে সিতাই বিধানসভা। ২০২৪ এ তো কথাই নেই, নবনির্বাচিত কোচবিহারের সাংসদ হিসেবে কোচবিহার পুনরুদ্ধার করেছেন সিতাই বিধানসভা কেন্দ্রের প্রাক্তন বিধায়ক জগদীশচন্দ্র বর্মা বসনিয়া। তাই প্রয়োজন হয়ে পড়েছে সেই কেন্দ্রে উপনির্বাচনের। আর এই উপর নির্বাচনের সব থেকে বড় হাতিয়ার হয়ে দাঁড়াতে চলেছে উন্নয়ন। লোকসভা নির্বাচনে নিরিখেও উন্নয়ন ছিল সবার আগে। বিশেষ করে মহিলা উন্নয়ন। একদিকে রাজ্য সরকারের প্রকল্প লক্ষ্মীর ভান্ডার, কন্যাশ্রী, রূপশ্রী। অন্যদিকে স্বনির্ভর গোষ্ঠী এবং পঞ্চায়েত সমিতির একাধিক সচেতনতামূলক প্রচার এবং জনসংযোগ এটাই মূল হাতিয়ার হয়ে উঠতে চলেছে উপনির্বাচনের ক্ষেত্রে। এমনটাই মূলত দাবী করে বলছেন পঞ্চায়েত সমিতির বর্তমান সভাপতি জগদীশ বাবুর অর্ধাঙ্গিনী সঙ্গীতা রায় বসুনিয়া। তার কথা অনুযায়ী, ইতিমধ্যেই প্রচুর উন্নয়নমূলক কাজ হয়েছে গোটা ব্লক জুড়ে। যার মধ্যে ৭০ শতাংশ পাকা রাস্তার কাজ সম্পূর্ণ হয়েছে। প্লাস্টিক মুক্ত পরিবেশ তৈরি করার ক্ষেত্রে অর্থাৎ প্লাস্টিক বর্জিত ব্লক তৈরি করার ক্ষেত্রে ৬০% এগিয়ে গেছে পঞ্চায়েত সমিতি। সব থেকে গুরুত্বপূর্ণ, বাল্যবিবাহ প্রতিরোধে পঞ্চায়েত সমিতির সচেতনতামূলক কর্মসূচি। সঙ্গীতা দেবী রাজ্য সরকার তথা রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় কে ধন্যবাদ জানিয়ে বলেন, মুখ্যমন্ত্রীর কন্যাশ্রী এবং রুপশ্রী প্রকল্পের জন্য ব্লকে বাল্যবিবাহ যেমন একদিকে বন্ধ হয়েছে তেমনি অন্যদিকে বৃদ্ধি পেয়েছে নারী শিক্ষার প্রসার। বিভিন্ন গ্রাম পঞ্চায়েত সভা গুলিতে এবং জনসংযোগ মূলক কর্মসূচি গুলিতে প্রচার করা হচ্ছে কোন অবস্থাতেই ১৮ বছরের নিচে মেয়েদের বিয়ে দেওয়া যাবে না। পাশাপাশি অভিভাবকরাও সচেতন হয়েছেন, তিনি দাবী করে বলেন অভিভাবকদের কথায়, যেখানে রাজ্য সরকার পড়াশোনার জন্য আর্থিক সাহায্যর পাশাপাশি সার্বিক সহযোগিতার হাত বাড়িয়ে দিয়েছেন সে ক্ষেত্রে কেন মেয়েদের পড়াবো না। মেয়েদের বিয়ে ১৮ বছরের পরেই হবে। মূলত একসময় এই এলাকা অর্থাৎ সিতাই সীমান্তবর্তী এলাকা ছিল বাল্যবিবাহ এবং মেয়ে পাচারের অন্যতম স্বর্গরাজ্য। যা বর্তমানে সম্পূর্ণ বন্ধ হয়েছে বলে দাবি সঙ্গীতা দেবীর। একইসঙ্গে একটি ম্যারেজ হল তৈরি করা হচ্ছে গ্রামের সাধারণ মানুষের কাছে কম খরচে পরিষেবা পৌঁছে দেওয়ার জন্য। হাসপাতালের উন্নয়ন থেকে শুরু করে রাস্তাঘাট, সড়ক বাতি এবং সেই সাথে জল নিকাশি ব্যবস্থার সঠিক পরিষেবা দেওয়া সম্ভব হয়েছে ২০২৩ পঞ্চায়েত নির্বাচনের পর থেকে বিগত এক বছরে। তাই এই উন্নয়নের বার্তা এবং জনসংযোগ তার উপরে ভরসা করেই আগামী দিনে উপ-নির্বাচনের বিতরণী পার হতে চলেছে সিতাই বিধানসভা কেন্দ্র। শুধু তাই নয় এলাকাবাসী এবং রাজনৈতিক মহলের দাবি জগদীশ বাবুর অর্ধাঙ্গিনী সঙ্গীতা বসুনিয়া উপনির্বাচন এবং ২০২৬ মূল নির্বাচন এর ক্ষেত্রেও অন্যতম প্রার্থী পদের দাবিদার। তবে তিনি প্রকাশ্যে কোন মন্তব্য না করে বলেছেন, দল এবং রাজ্যের মুখ্যমন্ত্রী মমতা বন্দ্যোপাধ্যায় যে সিদ্ধান্ত নেবেন তার সঙ্গেই থাকবে গোটা সিতাই।

বিজেপির দখলে থাকা আরও একটি গ্রাম পঞ্চায়েত হাতে এলো তৃণমূলের

Sunday : উত্তরের হাওয়া, ১১ আগস্ট: বিজেপির দখলে থাকা ফের একটি গ্রাম পঞ্চায়েত কার্যত দখল নিল তৃণমূল। মাথাভাঙা বিধানসভা কেন্দ্রের রুইডাঙ্গা গ্রাম পঞ্চায়েতের দখল নিল তৃণমূল। গ্রাম পঞ্চায়েতের বিজেপির দুই পঞ্চায়েত সদস্য জেলা তৃণমূল সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিকের হাত ধরে তৃণমূলে যোগ দেয়। এরফলে ওই গ্রাম পঞ্চায়েতে তৃণমূলের আসন সংখ্যা দাঁড়ায় ১২। বিজেপির ১১। গত পঞ্চায়েত নির্বাচনে মোট গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য সংখ্যা ছিল ২৩। পঞ্চায়েত নির্বাচনে তৃণমূল ১০ ও বিজেপির পেয়েছিল ১৩। এদিন বিজেপির থেকে দুজন গ্রাম পঞ্চায়েত সদস্য তৃণমূলে যোগদান করেন, ফলে বর্তমানে তৃণমূল ১২ ও বিজেপি ১১ এবার সংখ্যাগরিষ্ঠতা পেল তৃণমূল। দলত্যাগী পঞ্চায়েত সদস্য মৌমিতা অধিকারী দাস বলেন, ‘মমতা বন্দ্যোপাধ্যায়ের উন্নয়নের কর্মযজ্ঞে শামিল হতেই তৃণমূলে যোগদান।‘ জেলা তৃণমূল সভাপতি অভিজিৎ দে ভৌমিক বলেন, ‘এদিন রুইডাঙা গ্রাম পঞ্চায়েত দখলে এল। আগামীতে আরও গ্রাম পঞ্চায়েত দখলে আসবে।‘

রাশিফল

লাইফস্টাইল




Follow us on                  

About Us
uttorerhawa, a pioneering digital platform, is revolutionizing the way citizens access news, information, and services.
Contact Us
Address : Dinhata, Cooch Behar
Call : 7076088024
WhatsApp : 7076088024
Email : uttorerhawa1985@gmail.com
Important Link
  • Disclaimer
  • Privacy Policy

  • Total Visitor : 407371